এই বছরের সেরা কামিজের হাতার নতুন ডিজাইন

হাতার নতুন ডিজাইন
হাতার ডিজাইন 

জামার হাতার এই ডিজাইনটার কয়েকটা ধরণ রয়েছে।  এই ডিজাইনটা ফুল হাতা বা ত্রিকোয়াটার হাতায় তৈরী করলে অনেক ভালো হয়৷ এছারাও প্লাজু হাতায় ও মৌসুমি হাতায়ও এই ডিজাইন করে অনেকে।হাতার এই ডিজাইটা করতে হলে আমারা প্রথমে নরমাল ভাবে  হাতা কেটে নিবো।হাতা কাটার পরে হাতা উপরের দিকে মাঝখান বরাবর পুরো হাতাটা কেটে নিবো।

কামিজের হাতার নতুন ডিজাইন 

তারপর দুই হাতার চারটা পার্টই পাইপিন করে নিবো।সবগুলু পার্ট পাইপিন করার পর মুকতা বা ফুতি লাগানোর জন্য এক ইঞ্চি ফাঁকা ফাঁকা করে দাগ দিয়ে নিবো।তারপর দাগ পরিমান মুকতা গুলু লাগিয়ে নিবো।পুরো হাতাটা সেলাই দেওয়ার আগে মুকতা গুলু লাগিয়ে নিবো।আর নইলে পুরা হাতা সেলাই দেওয়ার পরে বা হাতাটা জামায় লাগানোর পরে মুকতা গুলু লাগাতে সমস্যা হয়।মুকতা গুলি লাগানোর পরে হাতার মুখে পাইপিন বা লেইচ লাগিয়ে দিতে পারেন।এই হাতার ডিজাইন গুলু সাধারণত সব জামায় ব্যবহার করা যায়।

যারা পর্দা করেন তারদের জন্য মুকতা গুলু লাগানোর পরে ফাঁকা জায়গাটায় সেলাই  দিয়ে কাপড় লাগিয়ে দিতে হয়।এছারাও অনেকে আবার শুধু পাইপিন দিয়ে নিছে কাপড় ধরে আটকে দেয় মুকতা দেয় না।আবার অনেকে পাইপিনের জায়গায় ১ ইঞ্চি বা হাফ ইঞ্চি চওরা করে পট্টি দিয়ে দেয়।

কামিজের হাতার ডিজাইন 

মৌসুমী হাতায় এই ডিজাইনটা করতে হয় শুধু উপরের অংশটাতে।জামার ও হাতার ডিজাইন গুলু আপনি ইচ্ছে করলে অনেক ভাবেই করতে পারেন।আপনি যখন এই ডিজাইন গুলু করতে করতে অনেক দক্ষতাশীল হয়ে যাবেন তখন মাথায় সবকিছু অটেমেটিক এসে যাবে আর যেকোনো ডিজাইন আপনি খুব সহজে করতে পারবেন।
জামার হাতার ডিজাইন
জামার হাতার ডিজাইন  

যারা বড় বড় ডিজাইনার হয়েছে তারা কোনো একদিন ডিজাইন কি তাই বুজত না।তারা আস্তে আস্তে ডিজাইন করতে করতে শিখতে শিখতে তারা ডিজাইনার হয়েছে।হঠাত করে বড় হয়ে যায়নি।আপনি যখন প্রথম প্রথম ডিজাইন করবেন তখন আপনার ডিজাইন করতে অনেক সমস্যা হবে।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url