করোনা ভাইরাস ও পঙ্গপাল। পঙ্গপাল ও করোনা থেকে মুক্তির উপায়।
![]() |
করোনা ভাইরাস |
আসসালামু আলাইকুম।
দেশের পরিস্থিতি খুবই খারাপ।এক দিকে করোনা ভাইরাস আর একদিকে পঙ্গপাল আসছে।আমাদের এখন খুব সাবধানে থাকতে হবে।আমরা যদি সাবধানে না থাকি তাহলে আমাদের সামনে আরও অনেক বড় বিপদ আসতে আারে।আমরা কোনো কিছু নিয়েই যেন অবহেলা না করি।আমাদের একটু অবহেলা আমাদের জীবন ও পরিবারকে ঝুকির মুখে ফেলতে পারে।
![]() |
পঙ্গপাল |
পঙ্গপাল | Locust Swarm
এইবছর পঙ্গাপালের ক্ষতি বাংলাদেশের উপর তেমন পড়বে না।আগামি বছর অনেক ক্ষতি করতে পারে বাংলাদেশের।পঙ্গাপাল পাকিস্তান ও ভারতের ক্ষতি করে বাংলাদেশের দিকে আসছে।১০ লাখ একটা গঙ্গপালের দল এক দিনে ৩৫ হাজার মানুষের খাবার খেয়ে ফেলতে পারে।গভেষকরা বলছে এই পঙ্গপালের দলকে না থামাতে পারলে ৫০০ গুন বেড়ে যাবে এরা।এবং পৃথিবীর ২০ % খাদ্য শস্য খেয়ে ফেলবে এরা।এতে পৃথিবীর ১০ ভাগের একভাগ মানুষের খাবারের সংকট দেখা দিবে।
চীন থেকে ১ লাখ হাস পাটিয়েছে পাকিস্তানে। একটা মুরগি এক দিনে ৬০ টা পঙ্গপাল খেতে পারে।এই হাস গুলু এক দিনে ২০০ এর বেশি পঙ্গপাল খেয়ে ফেলতে পারে একটা হাস যা মুরগির থেকে ৩ গুন বেশি খেতে পারে।হেলিকপ্টার থেকে কীটনাশক ছিটিয়েও এদের থামানো যাচ্ছে না।হেলিকপ্টার থেকে কীটনাশক দিলে অনেক উপকারী পতঙ্গ ও মানুষের অনেক ক্ষতি হয়।
পঙ্গপাল ও করোনা থেকে মুক্তির উপায়।
ধর্মগ্রন্তে এইগুলে সৃষ্টি কর্তার আজাব হিসাবে বলা হয়েছে।তাই এই গুলু থেকে মুক্তির জন্য আমাদেরকে মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।আজ আমরা মানুষ হয়ে মানুষকে দেখতে পারি না।আমরা দুনিয়াতে কত পাপ করছি আমাদের ধর্মের কোনো নিয়ম কারণ মানছি না।অনেকে নিজের ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করছে।নিজের ধর্মকে জানারও চেষ্টা করি না মানারও চেষ্টা করি না।
আমাদের ধর্মগ্রন্তে যা কিছু বলা হয়েছে সব কিছু আমদের উপকারের জন্য বলা হয়েছে।আমরা কিভাবে জীবনযাপন করব, কিভাবে মানুষের সাথে চলব সব কিছু আমাদের ধর্মগ্রন্তে সঠিক ভাবে বলা হয়েছে।তাই আমাদের নিজের ধর্মের বই গুলু পড়া দরকার এবং এইগুলু সঠিক ভাবে জানা দরকার।আমরা এই ধর্মগ্রন্থ গুলু না জেনে না পড়ে নিজেদের ভুল পথে পরিচালনা করি তাই আমাদের উপরে এতো বিপদ ও রোগের সৃষ্টি হয়।তাই আমরা সব সময় নিজের সৃষ্টি কর্তাকে মনে রাখবো।এবং আমরা তার দেওয়া নিয়ম অনুযায়ী চলব।