পঙ্গপাল ও করোনার আক্রমন।coronavirus and Locust Swarm
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
বিশ্বে অনেক গুলু দেশেই করোনা ভাইরাস এখন মহামারি আকার ধারণ করেছে।আবার অন্য দিকে বলা হচ্ছে অনেক দেশেই পঙ্গপাল অনেক ক্ষতি করছে।আফ্রিকা ভারত, পাকিস্তান হয়ে বাংলাদেশেও আসতে পারে।কিন্তু বাংলাদেশে এই বছর পঙ্গপালের ক্ষতির মুখে পড়ার সম্ভবনা নেই কিন্তু বাংলাদেশে সামনে বছর অনেক ক্ষতি করতে পারে।
করোনায় আক্রান্ত হলে মানুষের যদি অন্য কোনো বড় সমস্যা না থাকে তাহলে কিছুদিন পর সুস্থ হয়ে যায়।আর আমরা যদি পরিষ্কার থাকি ও নিজেকে সাবধানে রাখি তাহলে আমাদের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা খুব কম বা আক্রান্ত হবো না।কিন্তু পঙ্গপালের হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার কোনো উপায় নেই।পঙ্গপালকে দমন করার জন্য হাসকে কাজে লাগানো হতে পারে।একটা হাস এক দিনে ২০০ এর বেশি পঙ্গপাল খেতে পারে।এতে হাসকে কাজে লাগিয়ে কতটুকু সফল হওয়া যায় বলা যাচ্ছ না।
পঙ্গপাল হচ্ছে পুরো গাস ফড়িং এর মত। ইংরেজিতে এদের বলা হয় Locust.এবং এদের দলকে বলা হয় Locust Swarm. কিন্তু ঘাস ফড়িং একা থাকে আর পঙ্গপাল দল বেঁধে চলাফেরা করে।দলবেঁধে চলার সময় এরা বাতাসের উপর ভর করে নিজের শরীরে শক্তি সঞ্চয় করে উড়তে পারে।একটা বাচ্ছা পঙ্গপাল পূর্ণ বয়স্ক হতে সময় লাগে ৪ সাপ্তাহের মত। একটা পঙ্গপাল একদিনে নিজের ওজনের সমান খাবার গ্রহন করে থাকে।১০ লাখের একটা পঙ্গপালের দল এক দিনে ৩৫ হাজার মানুষের খাবার খেয়ে ফেলতে পারে।পঙ্গপালের দল যেই দিক দিয়ে যায় সেইদিকে কোনো গাছের পাতাও অবশিষ্ট থাকে না।
এই পঙ্গপালকে যদি না থামাতে পারে তাহলে পৃথিবীর ২০ ভাগ ফসল এরা খেয়ে ফেলবে।যা পূথিবীর ১০ ভাগের এক ভাগ মানুষের খাবারের অভাব দেখা দিবে।
এই পঙ্গপাল দমন করার মত কার্যকরী কোনো উপায় এখনো বের হয় নি।ধর্মপ্রন্তে এইগুলুকে খারাপ মানুষদের উপর আল্লাহ তায়ালার গজব ও ভালো মানুষদের আল্লাহর পরিক্ষা বলে উল্লেক করা হয়েছে।পঙ্গপাল ও করোনা তম বড় বড় বিপদ থেকে এক মাত্র মহান আল্লাহ তায়ালায় আমাদের উদ্দার করতে পারে।তাই আমরা সব সময় তর নিকট ক্ষমা ও সাহায্য চাইবো।এবং তার দেওয়া বিধান মেনে চলবো।খারাপ কাজ থেকে দূরে থাকবো।
বিশ্বে অনেক গুলু দেশেই করোনা ভাইরাস এখন মহামারি আকার ধারণ করেছে।আবার অন্য দিকে বলা হচ্ছে অনেক দেশেই পঙ্গপাল অনেক ক্ষতি করছে।আফ্রিকা ভারত, পাকিস্তান হয়ে বাংলাদেশেও আসতে পারে।কিন্তু বাংলাদেশে এই বছর পঙ্গপালের ক্ষতির মুখে পড়ার সম্ভবনা নেই কিন্তু বাংলাদেশে সামনে বছর অনেক ক্ষতি করতে পারে।
করোনায় আক্রান্ত হলে মানুষের যদি অন্য কোনো বড় সমস্যা না থাকে তাহলে কিছুদিন পর সুস্থ হয়ে যায়।আর আমরা যদি পরিষ্কার থাকি ও নিজেকে সাবধানে রাখি তাহলে আমাদের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা খুব কম বা আক্রান্ত হবো না।কিন্তু পঙ্গপালের হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার কোনো উপায় নেই।পঙ্গপালকে দমন করার জন্য হাসকে কাজে লাগানো হতে পারে।একটা হাস এক দিনে ২০০ এর বেশি পঙ্গপাল খেতে পারে।এতে হাসকে কাজে লাগিয়ে কতটুকু সফল হওয়া যায় বলা যাচ্ছ না।
পঙ্গপাল কি ও এর বৈশিষ্ট্য।
পঙ্গপাল হচ্ছে পুরো গাস ফড়িং এর মত। ইংরেজিতে এদের বলা হয় Locust.এবং এদের দলকে বলা হয় Locust Swarm. কিন্তু ঘাস ফড়িং একা থাকে আর পঙ্গপাল দল বেঁধে চলাফেরা করে।দলবেঁধে চলার সময় এরা বাতাসের উপর ভর করে নিজের শরীরে শক্তি সঞ্চয় করে উড়তে পারে।একটা বাচ্ছা পঙ্গপাল পূর্ণ বয়স্ক হতে সময় লাগে ৪ সাপ্তাহের মত। একটা পঙ্গপাল একদিনে নিজের ওজনের সমান খাবার গ্রহন করে থাকে।১০ লাখের একটা পঙ্গপালের দল এক দিনে ৩৫ হাজার মানুষের খাবার খেয়ে ফেলতে পারে।পঙ্গপালের দল যেই দিক দিয়ে যায় সেইদিকে কোনো গাছের পাতাও অবশিষ্ট থাকে না।
এই পঙ্গপালকে যদি না থামাতে পারে তাহলে পৃথিবীর ২০ ভাগ ফসল এরা খেয়ে ফেলবে।যা পূথিবীর ১০ ভাগের এক ভাগ মানুষের খাবারের অভাব দেখা দিবে।
করোনা ও পঙ্গপালের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায়।
এই পঙ্গপাল দমন করার মত কার্যকরী কোনো উপায় এখনো বের হয় নি।ধর্মপ্রন্তে এইগুলুকে খারাপ মানুষদের উপর আল্লাহ তায়ালার গজব ও ভালো মানুষদের আল্লাহর পরিক্ষা বলে উল্লেক করা হয়েছে।পঙ্গপাল ও করোনা তম বড় বড় বিপদ থেকে এক মাত্র মহান আল্লাহ তায়ালায় আমাদের উদ্দার করতে পারে।তাই আমরা সব সময় তর নিকট ক্ষমা ও সাহায্য চাইবো।এবং তার দেওয়া বিধান মেনে চলবো।খারাপ কাজ থেকে দূরে থাকবো।