নতুন কলার নেক ডিজাইন কাটিং ও সেলাই।জামার হাইনেক কলার গলার ডিজাইন
আমাদের ভিতরে অনেকেই জামার ভিতরে কলার গলা ব্যবহার করে।জামার গলায় কলার দিলে জামার গলার সৌন্দর্য অনেক বেড়ে যায়।আমরা এই জামার কলারটা দিয়েছি গোল গলার ভিতরে। এবং গোল গলার সামনে একটু কাটা দিয়ে দিয়েছি।কলার সহ গলা পুরোটাতে পাইপিং দেওয়া হয়েছে তাই গলাটা আরও বেশি সন্দর দেখাচ্ছে।
কলার গলা কাটিং ও সেলাই।
জামায় অনেক ধরনের কলার দেওয়া যায়। যেমন শার্ট কলার,পাঞ্জাবি কলার, কোট কলার, হাফ কলার, ফুল কলার,হাই নেক কলার তার ভিতরে আমরা সাধারণত দুই ধরনের কলার গলা বেশি দিয়ে থাকি।১) হাফ কলার ২) ফুল কলার।১.হাফ কলার গোল গলা,পান গলা, ভি গলা, মেট্রো গলা সহ সব ধরনের গলায় হাফ কলার দেওয়া যায়।যেকোনো গলায় কাধ থেকে আড়াই ইঞ্চি পরিমান নিচে পর্যন্ত হাফ দেওয়া হয়। হাফ কলার কাটার সময় তেমন রাউন দিয়ে কাটতে হয় না।
২.ফুল কলার হচ্ছে গলার বেশির ভাগ অংশে কলার থাকে এবং সামনের দিকে অল্প পরিমান সোজা করে বা ভি করে অথবা অন্য কোনো ভাবে কাটা দেওয়া হয়।যেই জামা গুলুতে ফুল কলার দেওয়া হয় সেই জামার গলার মাপ রাখতে হয় কম পক্ষে ৭ " না হলে গলা দিয়ে মাথা ডুকে না।ফুল কলারের বেনটা কাটা সময় কলারের রাউনটা একটু বেশি দিতে হয়।কলারে রাউন বেশি দিলে জামায় কলার লাগানোর পর কলার অনেক সুন্দর হয় ও গলার সাথে মিশে থাকে। এছারাও রয়েছে পাঞ্জাবি কলার, কাপতান বা নাইটি কলার, হাইনেক কলার।পাঞ্জাবি কলার মেয়েদের জামায় খুব কম ব্যবহার হার করা হয়।ছেলেদের পাঞ্জাবি, ফতুয়া ও শার্টে পাঞ্জাবি কলার বেশি ব্যবহার করা হয়।
কলার গলা সমস্যা।
কলার গলা জামা সবাই পড়তে পারেনা। যারা মোটা মানুষ তাদের জামার গলায় কলার দিলে জামা পড়তে অনেক সমস্যা হয়। তাই মোটা মহিলাদের জামার গলায় খুব কমই কলার দেওয়া হয়।সব সময় ব্যবহার করারা জামা গুলুতে কলার না দেওয়া ভালো
বেন কলার ডিজাইন কাটা সেলাই।